বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম
নারী ও কিশোর ফুটবলারদের গণভবনে সংবর্ধনা দিয়ে খেলাধুলার উন্নয়নে তৃণমূল থেকে আরও মেধা খুঁজে বের করতে সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
বৃহস্পতিবার প্রধানমন্ত্রী
তার সরকারি বাসভবনে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ নারী ফুটবল দল এবং বাংলাদেশ
অনূর্ধ্ব-১৬ বালক ফুটবল দলের জন্য সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন।
বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ নারী ফুটবল দল বঙ্গমাতা অনূর্ধ্ব-১৯ আন্তর্জাতিক গোল্ডকাপ টুর্নামেন্টে যৌথ চ্যাম্পিয়ন হয়। অনূর্ধ্ব-১৬ বালকদের উন্নয়ন ফুটবল টুর্নামেন্টে শিরোপা পায় অনূর্ধ্ব-১৬ বালক ফুটবল দল।
অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী দুই দলের খেলোয়াড় ও কর্মকর্তাদের উপহার তুলে দেন। দুটি আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্টে জয়ের জন্য নারী ও বালক ফুটবল দলের খেলোয়াড়, কোচ ও সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের অভিনন্দন জানান তিনি।
তিনি আশা প্রকাশ করেন, আগামী ১ ডিসেম্বর নেপালে শুরু হতে যাওয়া দক্ষিণ এশীয় গেমসেও বাংলাদেশি খেলোয়াড়রা সাফল্য বয়ে আনবে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমাদের সরকার খেলাধুলার উন্নয়নে বিশেষ দৃষ্টি দিয়েছে। আমরা দেশে খেলাধুলার প্রসারে বিশেষ মনোযোগ দিই এবং খেলাধুলার সুযোগ সৃষ্টি করছি। ফলে আমাদের ছেলেমেয়েরা এর প্রতি মনোযোগী হচ্ছে।
“আমরা চাই, রাজধানী ও শহরের পাশাপাশি তৃণমূল থেকে আরও অধিক সংখ্যক খেলোয়াড় বাছাই করা হোক, যাতে এটি খেলাধুলার ক্ষেত্রে ভালো ফল দেয়।”
দেশে
খেলার মাঠের সঙ্কটের কথা উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, “খোলা জায়গা পেলেই সবাই ভবন
তৈরি করতে চায়। ছেলেমেয়েদের খেলাধুলা অনুশীলনের জন্য কেউ খোলা মাঠ রাখতে চায় না।
এটা আমাদের জন্য একটা সমস্যা।“সরকার
খেলার মাঠের সমস্যার সমাধান করতে প্রতিটি উপজেলায় মিনি স্টেডিয়াম নির্মাণ করছে। এসব
স্টেডিয়ামে কোনো গ্যালারি থাকবে না, যাতে সবাই বাইর থেকে খেলা দেখতে পারে।”
প্রধানমন্ত্রী বলেন, তিনি বিশেষ কোনো খেলার জন্য স্টেডিয়াম তৈরি না করে সব খেলার উপযোগী করে স্টেডিয়াম তৈরি করতে ক্রীড়া মন্ত্রণালয়কে নির্দেশ দিয়েছেন।
খেলাধুলায় উৎসাহ জোগাতে বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ ও বঙ্গমাতা গোল্ডকাপের মতো আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্ট চালুর পর এখন আন্তঃকলেজ ও আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় টুর্নামেন্ট চালুর পরিকল্পনা জানান প্রধানমন্ত্রী।
তিনি বলেন, সরকার শিক্ষা, সংস্কৃতি ও খেলাধুলার মতো সকল ক্ষেত্রে দেশকে উন্নত করতে চায়।
“খাদ্য সংস্থানের পাশাপাশি মনের ক্ষুধাও মেটাতে হবে। খেলাধুলার মাধ্যমে মানসিক শক্তি পাওয়া যায় এবং ছেলেমেয়েরা শৃঙ্খলা শেখে। আমরা সে রকম একটি সুযোগ সৃষ্টি করতে চাই।”
ফুটবলের প্রতি নিজের পরিবারের আগ্রহের কথা তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, তার বাবা, দাদা এবং দুই ছোট ভাই শেখ কামাল ও শেখ জামাল ফুটবল খেলতেন।
“আমার নাতিরাও ফুটবল খেলে,” যোগ করেন তিনি।
গণভবনের এই অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি বিনিয়োগ ও শিল্প উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল, বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের সভাপতি কাজী সালাহ উদ্দিন এবং যুব ও ক্রীড়া সচিব আখতার হোসেন উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ নারী ফুটবল দল বঙ্গমাতা অনূর্ধ্ব-১৯ আন্তর্জাতিক গোল্ডকাপ টুর্নামেন্টে যৌথ চ্যাম্পিয়ন হয়। অনূর্ধ্ব-১৬ বালকদের উন্নয়ন ফুটবল টুর্নামেন্টে শিরোপা পায় অনূর্ধ্ব-১৬ বালক ফুটবল দল।
অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী দুই দলের খেলোয়াড় ও কর্মকর্তাদের উপহার তুলে দেন। দুটি আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্টে জয়ের জন্য নারী ও বালক ফুটবল দলের খেলোয়াড়, কোচ ও সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের অভিনন্দন জানান তিনি।
তিনি আশা প্রকাশ করেন, আগামী ১ ডিসেম্বর নেপালে শুরু হতে যাওয়া দক্ষিণ এশীয় গেমসেও বাংলাদেশি খেলোয়াড়রা সাফল্য বয়ে আনবে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমাদের সরকার খেলাধুলার উন্নয়নে বিশেষ দৃষ্টি দিয়েছে। আমরা দেশে খেলাধুলার প্রসারে বিশেষ মনোযোগ দিই এবং খেলাধুলার সুযোগ সৃষ্টি করছি। ফলে আমাদের ছেলেমেয়েরা এর প্রতি মনোযোগী হচ্ছে।
“আমরা চাই, রাজধানী ও শহরের পাশাপাশি তৃণমূল থেকে আরও অধিক সংখ্যক খেলোয়াড় বাছাই করা হোক, যাতে এটি খেলাধুলার ক্ষেত্রে ভালো ফল দেয়।”
ছবি- ইয়াসিন কবির জয়
প্রধানমন্ত্রী বলেন, তিনি বিশেষ কোনো খেলার জন্য স্টেডিয়াম তৈরি না করে সব খেলার উপযোগী করে স্টেডিয়াম তৈরি করতে ক্রীড়া মন্ত্রণালয়কে নির্দেশ দিয়েছেন।
খেলাধুলায় উৎসাহ জোগাতে বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ ও বঙ্গমাতা গোল্ডকাপের মতো আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্ট চালুর পর এখন আন্তঃকলেজ ও আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় টুর্নামেন্ট চালুর পরিকল্পনা জানান প্রধানমন্ত্রী।
তিনি বলেন, সরকার শিক্ষা, সংস্কৃতি ও খেলাধুলার মতো সকল ক্ষেত্রে দেশকে উন্নত করতে চায়।
“খাদ্য সংস্থানের পাশাপাশি মনের ক্ষুধাও মেটাতে হবে। খেলাধুলার মাধ্যমে মানসিক শক্তি পাওয়া যায় এবং ছেলেমেয়েরা শৃঙ্খলা শেখে। আমরা সে রকম একটি সুযোগ সৃষ্টি করতে চাই।”
ফুটবলের প্রতি নিজের পরিবারের আগ্রহের কথা তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, তার বাবা, দাদা এবং দুই ছোট ভাই শেখ কামাল ও শেখ জামাল ফুটবল খেলতেন।
“আমার নাতিরাও ফুটবল খেলে,” যোগ করেন তিনি।
গণভবনের এই অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি বিনিয়োগ ও শিল্প উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল, বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের সভাপতি কাজী সালাহ উদ্দিন এবং যুব ও ক্রীড়া সচিব আখতার হোসেন উপস্থিত ছিলেন।
No comments:
Post a Comment